সুলতান মাহমুদ সজিব
(কবি, লেখক ও আবৃত্তিকার)
জন্ম ১৯৮৬ সালের ৩ জুলাই শরীয়তপুর জেলায় নড়িয়া উপজেলার চরআত্রা ইউনিয়নে নানা বাড়িতে। শৈশব ও কৈশোর কেটেছে কেদারপুর ইউনিয়নের চরজুজিরা ও সাহেবের চর গ্রামে। বর্তমানে তার বাড়ি নড়িয়া পৌরসভার লোনসিং গ্রামে।
শরীয়তপুর জেলা প্রশাসন অফিসে কর্মরত আছেন।
জন্ম ১৯৮৬ সালের ৩ জুলাই শরীয়তপুর জেলায় নড়িয়া উপজেলার চরআত্রা ইউনিয়নে নানা বাড়িতে। শৈশব ও কৈশোর কেটেছে কেদারপুর ইউনিয়নের চরজুজিরা ও সাহেবের চর গ্রামে। লেখকের বাড়ি মোট তিনবার পদ্মার প্রলয়ংকরী ভাঙনের শিকার হয়েছে । বর্তমানে তার বাড়ি নড়িয়া পৌরসভার লোনসিং গ্রামে।
বাবা আঃ লতিফ, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা। মা সাহিদা বেগম একজন সরকারি চাকুরীজীবী। স্ত্রী মাহফুজা মৌসুমি, এমবিএ অধ্যয়নরত।
তিনি নড়িয়া বিএল উচ্চ বিদ্যালয় হতে ২০০৩ সালে এসএসসি, শরীয়তপুর সরকারি কলেজ হতে ২০০৫ সালে এইচএসসি, একই কলেজ হতে ব্যবস্থাপনায় অনার্স ও সরকারি কবি নজরুল কলেজ হতে মাস্টার্স করেন। পরবর্তীতে শরীয়তপুর কলেজ হতে ইংরেজিতে সার্টিফিকেট কোর্স ও সরকারি নাজিমুদ্দিন কলেজ হতে ইংরেজি সাহিত্যে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি মাদারীপুর ল কলেজে আইন বিষয়ে অধ্যয়নরত।
ব্যক্তিজীবনে আমি একজন সরকারি চাকুরীজীবী।
শরীয়তপুর সাহিত্য সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক। আবৃত্তি একাডেমির সদস্য। বাংলাদেশ কালেক্টরেট সহকারী সমিতি, শরীয়তপুর এর সাহিত্য সম্পাদক।
শরীয়তপুর শহরে ‘শিখন আইডিয়াল একাডেমি’ নামে তিনি একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন। স্কুলে ধর্মীয় ও আধুনিক শিক্ষার সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। বাচ্চাদের জন্য নিয়মিত সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে যুক্ত রাখা। আনন্দের মাধ্যমে বাচ্চাদের পাঠদান করা। ডিজিটাল ক্লাসরুম ও সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে মনিটর করা।
তার লেখা বইয়ের সংখ্যা ৭ টি যা বিভিন্ন সময় বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে। নিম্নে বইয়ের তালিকা দেওয়া হল- ১. বনফুল( চয়ন প্রকাশনি) ২. রক্ত নদে লাল গোলাপ(বইপত্র) ৩. বরফকুমারী(বাবুই প্রকাশনি) (ছোট গল্প), ৪. কান্নার সমুদ্রে এক চিলতে হাসি ( বইপত্র) ৫. নিস্তব্ধ শ্রাবণ (বাবুই) (কাব্যগ্রন্থ) ৬. চাঁদের দেশে তপু( ইন্তামিন প্রকাশনি) ( উপন্যাস) ও ৭. বিড়ালের ভবিষ্যৎ (ছোট গল্প)
ঢাকা-১৬ আসনের এমপি আলহাজ্ব ইলিয়াস মোল্লাকে সাভারের বাড়িতে বই প্রদানের মুহূর্তে লেখক
পেন বাংলাদেশ সাহিত্য পুরস্কার -২০২১(ছোট গল্পের জন্য)
পাঠক যেমন লেখক সৃষ্টি করে তেমনি লেখকরাও পাঠকের সৃষ্টি করে। একে অন্যের পরিপূরক। তাই লেখকের দায়িত্ব সাহিত্যের মান বজায় রাখা এবং পাঠকের মনে চিন্তার খোরাক সৃষ্টি করা। তেমনি পাঠকের উচিত বই কিনে লেখকে উৎসাহিত করা। পাঠক বই না কিনলে একজন লেখক দীর্ঘমেয়াদে সাহিত্যের সাথে লেগে থাকতে পারবে না। কারণ লেখককেরও সংসার আছে। তাই পাঠকদের উচিত লেখকের বই কিনে তাকে পরবর্তী বই প্রকাশে উদ্বুদ্ধ করা।