আন্দোলন,’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান এবং ‘৭১-এর বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ডাক এ ভাস্কর্যের বিষয়বস্তু। প্রতিটি আন্দোলনে শহীদ হয়েছেন এমন ১৮ জনের ভাস্কর্য দিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রাম নির্মাণ করা হয়েছে। এ ভাস্কর্যের সবার নিচে রয়েছে ভাষা শহীদের ভাস্কর্য এবং সবার ওপরে আছে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য। তারও ওপরে রয়েছে লাল-সবুজের বাংলাদেশের পতাকা। ইট, পাথর, রড ও সিমেন্ট ব্যবহার করে এ বিরাটাকৃতির ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে। শ্বেতবর্ণের এ ভাস্কর্যের উচ্চতা ৬০ ফুট। পরিসীমা ৮৫.৭৫ ফুট। মূল ভাস্কর্য স্বাধীনতা সংগ্রামকে ঘিরে রয়েছে দেশ-বিদেশের শতাধিক কবি, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক, বিপ্লবী, রাজনীতিক, বিজ্ঞানীর আবক্ষ ভাস্কর্য। এসব ভাস্কর্যের কোনোটি একক, কোনোটি যুক্ত। কারও কারও ভাস্কর্য অপূর্ব ভঙিমায় উপস্থাপিত। ত্রিকোণাকৃতির এ সড়কদ্বীপের তিন কোণে আছে আরও তিনটি ভাস্কর্য।
————————–
সুত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন।
আপনার মতামত দিন